চীনের মরুভূমির মাঝখানে অজ্ঞাত বিশালাকার কিছু কাঠামো ফুটে উঠেছে গুগল
মানচিত্রে। প্রথম ছবিটাতে দেখা যাচ্ছে জটিল এক ধাতব নেটওয়ার্ক। নকশাটি
দেখে মনে হচ্ছে ভূমির উপরিভাগে আড়াআড়িভাবে দাগ কেটে অথবা খুড়ে স্ট্রিপ
বানানো হয়েছে। কি হচ্ছে এখানে কোন সামরিক গবেষণা?

কিছু কিছু দাগ দেখে মনে হচ্ছে এগুলো তৈরি করা হয়েছে রূপালি অথবা সাদা পদার্থ দিয়ে, অথবা কোন যন্ত্রের মাধ্যমে খুঁড়াখুঁড়ি কারণে ধূলার দাগও হতে পারে।
জায়গাটি ডানহুয়াং, জিউকুয়ান, গানসু, শুলে নদীর উত্তরে, যা তিব্বত মালভূমি পার হয়ে পশ্চিমে কুমটাগ মরুভূমিতে পরেছে। এর বিস্তৃতি লম্বায় প্রায় এক মাইল এবং ৩০০০ ফুট চওড়া।
ট্র্যাকগুলো সুন্দরভাবে তৈরি করা এবং দেখে মনে হয় নকশাটা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন তা আকাশ থেকে দেখা যায়। এমনও হতে পারে এটি চায়নার কোন গুপ্তচর উপগ্রহের জন্য ক্যালিব্রেটিং গ্রিড। অথবা হতে পারে এলিয়েনদের জন্য কোন QR কোড। এ সম্পর্কে কারো কোন ধারনা নেই।
ব্যাপারটা আপনি নিজেও পরীক্ষা করে দেখতে পারেন এখান থেকে।
দ্বিতীয় কাঠামোটিও শুলে নদীর উত্তরে অবস্থিত, এই কাঠামোটিকে দেখে মনে হচ্ছে দৈত্যকায় টার্গেট করবার গ্রিড।

আপনি যদি গুগল মানচিত্রে জুম করেন তাহলে দেখবেন যে বড় এক বৈদ্যুতিক স্টেশন অথবা রেডিও স্টেশন বলে মনে হচ্ছে তার পশ্চিম পার্শ্বে পরে রয়েছে কিছু যানবাহনের ধ্বংসাবশেষ। এই স্টেশনটি দেখতে অনেকটা আলাস্কার গ্যাকোনায় অবস্থিত হাই ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাকটিভ অরোরাল রিসার্চ প্রোগ্রামের (HAARP)মত। এই হার্প প্রোগ্রামটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী, আলাস্কা বিশ্ববিদ্যালয় এবং দার্পার অর্থায়নে কার্যক্রম চালায়।

তৃতীয় ছবিতে দেখা যাচ্ছে হাজার হাজার লাইন ১৮ মাইল লম্বা এক বিশাল গ্রিডকে ছেদ করে চলে গিয়েছে। আরেকটি টার্গেট করবার গ্রিড? দেখুন এখানে

প্রথমটির মত আরেকটি

এটি দেখে মনে হচ্ছে আরেকটি টার্গেট, তবে এর বিন্যাসটি একটু অন্যরকম, দেখে মনে হচ্ছে একে সাজানো হয়েছে র্যাডিক্যালি, প্লেন এবং ওবস্ট্যাকল ব্যবহার করে।

এখানে দেখা যাচ্ছে একটা অদ্ভুত ধরণের বিমান-বন্দরের মত একটা কাঠামো। কিন্তু কাঠামোটা অদ্ভুত উজ্জ্বল নীলাভ রঙ্গে রাঙ্গানো। এত উপর থেকে দেখে মনে হচ্ছে সম্পূর্ণটা হয়তোবা পানি দিয়ে ভরানো অথবা কোন অদ্ভুত পদার্থের সাহায্যে বানানো। এছাড়া পাশে দেখুন আরেকটি বিমান-বন্দরের মত অবকাঠামো। তাহলে কি আগেরটা ধোঁকা দেবার জন্য বানানো?

এখানে দেখা যাচ্ছে বিশাল এক কমপ্লেক্স, কমপক্ষে ১০ বাই ৫ মাইল। আপনি যদি গুগল মানচিত্রে জুম করেন তাহলে নিউক্লিয়ার প্ল্যান্টে যে রকম থাকে সেরূপ দুটি কুলিং টাওয়ারও দেখতে পাবেন(নিচের ছবি)। এছাড়াও রয়েছে কয়েকটি পানি শোধন কেন্দ্র।

কি করছে চায়না এখানে? এ প্রশ্ন এখন সবার।
সুত্রঃhttp://tech.priyo.com/news/internet/2011/11/15/826.html

কিছু কিছু দাগ দেখে মনে হচ্ছে এগুলো তৈরি করা হয়েছে রূপালি অথবা সাদা পদার্থ দিয়ে, অথবা কোন যন্ত্রের মাধ্যমে খুঁড়াখুঁড়ি কারণে ধূলার দাগও হতে পারে।
জায়গাটি ডানহুয়াং, জিউকুয়ান, গানসু, শুলে নদীর উত্তরে, যা তিব্বত মালভূমি পার হয়ে পশ্চিমে কুমটাগ মরুভূমিতে পরেছে। এর বিস্তৃতি লম্বায় প্রায় এক মাইল এবং ৩০০০ ফুট চওড়া।
ট্র্যাকগুলো সুন্দরভাবে তৈরি করা এবং দেখে মনে হয় নকশাটা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন তা আকাশ থেকে দেখা যায়। এমনও হতে পারে এটি চায়নার কোন গুপ্তচর উপগ্রহের জন্য ক্যালিব্রেটিং গ্রিড। অথবা হতে পারে এলিয়েনদের জন্য কোন QR কোড। এ সম্পর্কে কারো কোন ধারনা নেই।
ব্যাপারটা আপনি নিজেও পরীক্ষা করে দেখতে পারেন এখান থেকে।
দ্বিতীয় কাঠামোটিও শুলে নদীর উত্তরে অবস্থিত, এই কাঠামোটিকে দেখে মনে হচ্ছে দৈত্যকায় টার্গেট করবার গ্রিড।

আপনি যদি গুগল মানচিত্রে জুম করেন তাহলে দেখবেন যে বড় এক বৈদ্যুতিক স্টেশন অথবা রেডিও স্টেশন বলে মনে হচ্ছে তার পশ্চিম পার্শ্বে পরে রয়েছে কিছু যানবাহনের ধ্বংসাবশেষ। এই স্টেশনটি দেখতে অনেকটা আলাস্কার গ্যাকোনায় অবস্থিত হাই ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাকটিভ অরোরাল রিসার্চ প্রোগ্রামের (HAARP)মত। এই হার্প প্রোগ্রামটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী, আলাস্কা বিশ্ববিদ্যালয় এবং দার্পার অর্থায়নে কার্যক্রম চালায়।

তৃতীয় ছবিতে দেখা যাচ্ছে হাজার হাজার লাইন ১৮ মাইল লম্বা এক বিশাল গ্রিডকে ছেদ করে চলে গিয়েছে। আরেকটি টার্গেট করবার গ্রিড? দেখুন এখানে

প্রথমটির মত আরেকটি

এটি দেখে মনে হচ্ছে আরেকটি টার্গেট, তবে এর বিন্যাসটি একটু অন্যরকম, দেখে মনে হচ্ছে একে সাজানো হয়েছে র্যাডিক্যালি, প্লেন এবং ওবস্ট্যাকল ব্যবহার করে।

এখানে দেখা যাচ্ছে একটা অদ্ভুত ধরণের বিমান-বন্দরের মত একটা কাঠামো। কিন্তু কাঠামোটা অদ্ভুত উজ্জ্বল নীলাভ রঙ্গে রাঙ্গানো। এত উপর থেকে দেখে মনে হচ্ছে সম্পূর্ণটা হয়তোবা পানি দিয়ে ভরানো অথবা কোন অদ্ভুত পদার্থের সাহায্যে বানানো। এছাড়া পাশে দেখুন আরেকটি বিমান-বন্দরের মত অবকাঠামো। তাহলে কি আগেরটা ধোঁকা দেবার জন্য বানানো?

এখানে দেখা যাচ্ছে বিশাল এক কমপ্লেক্স, কমপক্ষে ১০ বাই ৫ মাইল। আপনি যদি গুগল মানচিত্রে জুম করেন তাহলে নিউক্লিয়ার প্ল্যান্টে যে রকম থাকে সেরূপ দুটি কুলিং টাওয়ারও দেখতে পাবেন(নিচের ছবি)। এছাড়াও রয়েছে কয়েকটি পানি শোধন কেন্দ্র।

কি করছে চায়না এখানে? এ প্রশ্ন এখন সবার।
সুত্রঃhttp://tech.priyo.com/news/internet/2011/11/15/826.html
No comments:
Post a Comment