অনেক অসুখের বিষয়ে আমরা সামান্য কিছু জানলেই অনেক বড় বিপদ থেকে বাঁচা যায়।
এই ধরণের একটি রোগের নাম বেডসোর বা শয্যাক্ষত। কিছুদনি ধরে শয্যাশায়ী হয়ে
থাকলে রোগটি হতে পারে, যা মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারে।
আমি ডাক্তার নই, তবে সম্প্রতি আব্বা প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হওয়ার কারণে এই রোগটির সম্পর্কে কিছুটা জেনেছি। রোগটি সম্পর্কে ধারণা যদি আগে থাকতো, তাহলে আব্বার ভোগান্তি অনেকটা কমতো।
একটানা কিছুদিন শয্যাশায়ী থাকলে বেডসোর হতে পারে। শরীরের যে অংশ বিছানার সাথে লেগে থাকে সেই অংশে এই ধরণের ক্ষত হয়। বেডসোরের কয়েকটি পর্যায় রয়েছে।
প্রথম পর্যায়ে চামড়ার কিছু অংশ লালচে হয়ে যায়। ধীরে ধীরে তা কোনের আকারে বাড়তে থাকে। ত্বকের অংশে দেখা যায় অল্প স্থানে ক্ষত, কিন্তু ভিতরে ভিতরে আস্তে আস্তে তা হাড় পর্যন্ত পৌছে যায় এবং অনেক খানি জুড়ে ক্ষত হয়ে যায়।

বেডসোরের ক্ষত হাড় পর্যন্ত পৌছে যাওয়া খুব মারাত্মক, এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
আগে থেকে সতর্ক হলে খুব সহজে বেডসোর প্রতিরোধ করা যায়।
সবথেকে কার্যকর প্রতিরোধ ব্যবস্থা হচ্ছে (pneumatic bed) বায়ুপূর্ণ বিছানা । এই বিছানাতে একটি মোটরের সাহায্যে বিছানা আকৃতির রাবারের থলিতে বায়ু প্রবাহিত করা হয়, তাতে অনেক সেল থাকে, ফলে শরীরের একই স্থান বেশীক্ষণ বিছানার সাথে লেগে থাকে না।
শুরুর দিকে ধরা পড়লে এন্টি ডিউডার্ম ব্যান্ডেজ লাগালে সেরে যায়। সাথে অবশ্য pneumatic bed দিতে হবে এবং রোগী যাতে একই পাশে বেশীক্ষণ না শুয়ে থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
ক্ষত বেড়ে গেলে নিয়মিত ড্রেসিং করতে হবে।
এ ধরণের রোগীকে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে।
এ বিষয়ে ডাক্তার ব্লগারদের নিকট থেকে আরো বিস্তারিত জানার আশা রাখি।
মূল লিঙ্কঃ http://www.sonarbangladesh.com/blog/mohaimen/63204
আমি ডাক্তার নই, তবে সম্প্রতি আব্বা প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হওয়ার কারণে এই রোগটির সম্পর্কে কিছুটা জেনেছি। রোগটি সম্পর্কে ধারণা যদি আগে থাকতো, তাহলে আব্বার ভোগান্তি অনেকটা কমতো।
একটানা কিছুদিন শয্যাশায়ী থাকলে বেডসোর হতে পারে। শরীরের যে অংশ বিছানার সাথে লেগে থাকে সেই অংশে এই ধরণের ক্ষত হয়। বেডসোরের কয়েকটি পর্যায় রয়েছে।
প্রথম পর্যায়ে চামড়ার কিছু অংশ লালচে হয়ে যায়। ধীরে ধীরে তা কোনের আকারে বাড়তে থাকে। ত্বকের অংশে দেখা যায় অল্প স্থানে ক্ষত, কিন্তু ভিতরে ভিতরে আস্তে আস্তে তা হাড় পর্যন্ত পৌছে যায় এবং অনেক খানি জুড়ে ক্ষত হয়ে যায়।

বেডসোরের ক্ষত হাড় পর্যন্ত পৌছে যাওয়া খুব মারাত্মক, এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
আগে থেকে সতর্ক হলে খুব সহজে বেডসোর প্রতিরোধ করা যায়।
সবথেকে কার্যকর প্রতিরোধ ব্যবস্থা হচ্ছে (pneumatic bed) বায়ুপূর্ণ বিছানা । এই বিছানাতে একটি মোটরের সাহায্যে বিছানা আকৃতির রাবারের থলিতে বায়ু প্রবাহিত করা হয়, তাতে অনেক সেল থাকে, ফলে শরীরের একই স্থান বেশীক্ষণ বিছানার সাথে লেগে থাকে না।
শুরুর দিকে ধরা পড়লে এন্টি ডিউডার্ম ব্যান্ডেজ লাগালে সেরে যায়। সাথে অবশ্য pneumatic bed দিতে হবে এবং রোগী যাতে একই পাশে বেশীক্ষণ না শুয়ে থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
ক্ষত বেড়ে গেলে নিয়মিত ড্রেসিং করতে হবে।
এ ধরণের রোগীকে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে।
এ বিষয়ে ডাক্তার ব্লগারদের নিকট থেকে আরো বিস্তারিত জানার আশা রাখি।
মূল লিঙ্কঃ http://www.sonarbangladesh.com/blog/mohaimen/63204
No comments:
Post a Comment